কিছুদিন আগে কোর্টে আমার জেলের একজন সাথীর সাথে কথা হয়। তাকে
কলাপাতার
কথা বলি। সে দ্রুত পকেটে হাত ডুকিয়ে মোবাইল বের
করে। ফেইসবুকে সাইন ইন করে মোবাইল
আমার হাতে দেয়। আমি ভুরু কুঁচকে তার দিকে তাকাই। সে খুব-ই সুক্ষèভাবে থুতলায়। হালক থুতলামির
সাথে বলল, কলাপাতা এনে দাও!
আমি কলাপাতা.ডট আড্ডা’র সাইট এনে দিই। সে সাথেসাথে জয়েন করে ফেলে। এই কাজ যখন শেষ; সে গলা খাদে নামিয়ে করুণ সুরে বলল, এখানে কি প্রেমের কথা থাকবে?
আমি জিজ্ঞাসু নেত্রে তার দিকে তাকিয়ে থাকি। সে আমার চাওয়াটা দেখে ব্যাপারটা আঁচ করে ফেলে। ছলছল চোখে বলল, ‘ভাই, কিছু মনে করিস না। আমি ছ্যাকা খেয়েছি। তাই প্রেমের কথা পেলে আনন্দ পাই।’ এই কারণে কলাপাতায় তার লাইক খুব-ই কম দেখা যায়। শুধু প্রেমের কথা কেউ পোস্ট করলে সেখানে তার লাইক পড়ে।
তার এই কথায় জেলের ভেতরের একটা কাহিনী মনে পড়ে গেল। আমার সিট-পার্টনার (পাশের সিটের) বরিশালী একটা ছেলে ছিল। সে প্রতিদিন ঘুমের সময় আমার কাছ থেকে একটা প্রেমের গল্প শুনত। এটা একটা প্রতিদিনের কাজ হয়ে দাঁড়ায়। যত ঘুমের অজুহাত দেখাই। কাজ হয়না। আমি আর কী করি? তাৎক্ষণিক একটা গল্প দাঁড় করিয়ে তাকে শুনিয়ে দেই। একদিন সে আমাকে বলে, ইয়াহইয়া ভাই, কিছু মনে না করলে একটা কথা বলব।
আমি তার দিকে তাকাই। তার মুখে মিটিমিটি হাসি লেগে আছে। চোখে গভীর একটা জিজ্ঞাসা লুকিয়ে আছে। হালকা করে বললাম, কী বলো?
সে চোখ কপালে তুলে বলল, তুমি এত প্রেম করতে?
আমি তার কথায় টাস্কি খাই। ব্যাটা বলে কি? তার এই কথা বলার কারণ আমি বুঝতে পারি। আমি যে গল্প বলি; তাতে নায়েকের চরিত্রের পাঠটা আমার কাছে রেখে দেই। মানে আমি দিয়ে-ই শুরু করি।
www.facebook.com/groups/kolapata.adda
আমি কলাপাতা.ডট আড্ডা’র সাইট এনে দিই। সে সাথেসাথে জয়েন করে ফেলে। এই কাজ যখন শেষ; সে গলা খাদে নামিয়ে করুণ সুরে বলল, এখানে কি প্রেমের কথা থাকবে?
আমি জিজ্ঞাসু নেত্রে তার দিকে তাকিয়ে থাকি। সে আমার চাওয়াটা দেখে ব্যাপারটা আঁচ করে ফেলে। ছলছল চোখে বলল, ‘ভাই, কিছু মনে করিস না। আমি ছ্যাকা খেয়েছি। তাই প্রেমের কথা পেলে আনন্দ পাই।’ এই কারণে কলাপাতায় তার লাইক খুব-ই কম দেখা যায়। শুধু প্রেমের কথা কেউ পোস্ট করলে সেখানে তার লাইক পড়ে।
তার এই কথায় জেলের ভেতরের একটা কাহিনী মনে পড়ে গেল। আমার সিট-পার্টনার (পাশের সিটের) বরিশালী একটা ছেলে ছিল। সে প্রতিদিন ঘুমের সময় আমার কাছ থেকে একটা প্রেমের গল্প শুনত। এটা একটা প্রতিদিনের কাজ হয়ে দাঁড়ায়। যত ঘুমের অজুহাত দেখাই। কাজ হয়না। আমি আর কী করি? তাৎক্ষণিক একটা গল্প দাঁড় করিয়ে তাকে শুনিয়ে দেই। একদিন সে আমাকে বলে, ইয়াহইয়া ভাই, কিছু মনে না করলে একটা কথা বলব।
আমি তার দিকে তাকাই। তার মুখে মিটিমিটি হাসি লেগে আছে। চোখে গভীর একটা জিজ্ঞাসা লুকিয়ে আছে। হালকা করে বললাম, কী বলো?
সে চোখ কপালে তুলে বলল, তুমি এত প্রেম করতে?
আমি তার কথায় টাস্কি খাই। ব্যাটা বলে কি? তার এই কথা বলার কারণ আমি বুঝতে পারি। আমি যে গল্প বলি; তাতে নায়েকের চরিত্রের পাঠটা আমার কাছে রেখে দেই। মানে আমি দিয়ে-ই শুরু করি।
www.facebook.com/groups/kolapata.adda
Comments
Post a Comment